হোজ্জা একবার স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য এক হেকিমের কাছ থেকে ওষুধ নিয়েছিলেন।
কয়েক মাস পর হোজ্জা তাঁর হেকিমের কাছে গেলেন ওই ওষুধ আনার জন্য।
'আচ্ছা, গতবার তোমাকে কী ওষুধ দিয়েছিলাম, একেবারেই মনে করতে পারছি না।'
'তাহলে ওই ওষুধ এখন থেকে আপনি নিজেই খাবেন', হোজ্জা বিনীত গলায় বললেন।
**********************
আমারা আপনাদেরে প্রয়োজনীয় চাহিদাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকি ।আপনার প্রয়োজনীয় চাহিদা বলুন , আমরা তার ভাল খারাপ দিক বলতে সাহায্য করব ।
রবিবার, ১৩ মে, ২০১২
Bangla Jokes | বাংলা কৌতুক
বুধবার, ৯ মে, ২০১২
তরুণ বিজ্ঞানীদের আবিস্কার,লোডশেডিং তাড়াবে “পকেট সুইচ”
দেশের কোটি কোটি মানুষ যখন অতীষ্ঠ ঠিক তখনি দেশের দক্ষিণাঞ্চলের
সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ডইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ছাত্র তরুণ বিজ্ঞানী
মোঃ সাইফুল ইসলাম মাহফুজের নেতৃত্বে উক্ত অনুষদের ৮ম সেমিস্টারের
শিক্ষার্থীরা এই ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের যন্ত্রনা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য তৈরি
করেছে অবিশ্বাস্য "পকেট সুইচ"। তাদের এ উদ্ভাবনে আমাদের ব্যবহারিত পকেটের
মোবাইল ফোনটিই হতে পারে সুইচ। উইন্ডোজ সাপোর্টেড মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই
নিয়ন্ত্রন করা যাবে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাসের হলের,
একাডেমিক ভবন, বাসার/অফিসের যে কোন বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি। ফলে ভয়াবহ
দুর্ঘটনা এর মাধ্যমে এড়ানো সম্ভব। এমনকি কোন লাইট অথবা ফ্যান অপ্রয়োজনে
চলছে কিনা তাও জানা যাবে এর মাধ্যমে। এটি একটি সফটওয়্যার ভিত্তিক
প্রজেক্ট। যা তৈরি করেছেন পবিপ্রবির 'টিম জিরো আওয়ার'। উইন্ডোজ সাপোর্টেড
মোবাইল ফোনে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার বিষয়ে টিমের দলনেতা মাহফুজ বলেন
লোডশেডিং থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যই আমরা এই প্রোজেক্টটি তৈরি করেছি। আমরা
চাই বিদ্যুতের অপচয় রোধ হোক। এই প্রচেষ্ঠা বর্তমান সরকার ঘোষিত ভিষন
২০২১- অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা দৃঢ় আশাবাদি।
তিনি আরো বলেন, আমাদের প্রজেক্টটি দূর-নিয়ন্ত্রিত অগ্নি নির্বাপন
যন্ত্রেও ব্যবহার করা যাবে। মাহফুজ, রাজধানি ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বসুন্ধরা
সিটির অগ্নিকান্ডের কথা স্মরণ করিয়ে বলেন সেই অগ্নিকান্ডে মার্কেটটির
অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা থাকার পরও তা ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের শিকার হয়। যদি
দূর-নিয়ন্ত্রিত অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র ব্যবহার করার সুযোগ থাকত, তবে
অগ্নিকান্ডের মাত্রা এতটা ভয়াবহ হতোনা। সেটিসহ আরো দেশ বিেিদশের বিভিন্ন
অগ্নিকান্ডের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা ভেবে আমরা এই "পকেট সুইচ" তৈরির জন্য
গবেষণা শুরু করি। এটি তৈরিতে মাত্র ২০০ টাকারও কম খরচ হবে। পকেট সুইচের
প্রযুক্তিগত দিকটি সম্পর্কে টিমের সদস্যরা জানান এটি উইন্ডোজ মোবাইল
ফোনের জন্য তৈরি একটি অ্যাপি¬কেশন। এর মাধ্যমে ওয়েভ সার্ভিস ও এফ এম
সিস্টেম ব্যবহার করে একসঙ্গে অনেক ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। তারা
আরো বলেন, আমাদের টিমের সদস্যদের সমন্বিত প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে এ পর্যন্ত
যতটুকু প্রাপ্তি তার পরিপূর্ণতা আসবে যদি আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার
সুফল বাংলার মানুষদের মাঝে পৌছে দিতে পারি।এর মাধ্যমেই আমরা স্বপ্ন দেখি
সুখী, সমৃদ্ধশালী, আলোকিত ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার। উলে¬খ্য,
তুমুল প্রতিদ্বন্ধিতাপূর্ণ মাইক্রোসফট 'ইমাজিন কাপ-২০১২'-এ অংশগ্রহণ করে
এই শক্তিশালী দলটিবাংলাদেশের ৩০০টিরও বেশি দলের মধ্যে প্রতিযোগীতায়
শ্রেষ্ঠ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। তাদের এ সাফল্যকে স্বাগত জানিয়েছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন,
রেজিস্ট্রার মোঃ নওয়াব আলী খান এবং পবিপ্রবি জনসংযোগ বিভাগ। এক শুভেচ্ছা
বার্তায় ভিসি এবং রেজিস্ট্রার বলেন, লোডশেডিং থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য
এবং বৈদ্যতিক অগ্নিকান্ডে অগ্নিনির্বাপনেরজন্য এটি আমাদের দেশের জন্য
একটি বড় সাফল্য।তারা পবিপ্রবি'র তরুণ বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যতে আরো নতুন নতুন
সফটওয়্যার আবিস্কার/উদ্ভাবন করে দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে
আশা প্রকাশ করেন। তারা এরকম উদ্যমী, চৌকস তরুণ বিজ্ঞানীদের
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগীতা করার আশ্বাস দেন।
মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১২
নকিয়া আশায় ৫টি সিম!
মডেল। এ মডেলের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ২.৪ ইঞ্চির টাচস্ক্রিন, ২ মেগাপিক্সেল
ক্যামেরা, মিউজিক প্লেয়ার, এফএমরেডিও এবং ব্লুটুথ। সঙ্গে আছে ৩২ জিবি
পর্যন্ত মেমোরি বাড়ানোর বাড়তি সুবিধা।
এ মুহূর্তে ভারতের বাজারে আসা এ ভোক্তাবান্ধব টাচফোনে আছে চ্যাট করার
'নিমবাজ' অপশন। এটি ডুয়্যাল সিমের হলেও একে সিম বদলে অবিকল রেখে
পারসোলাইজড করা যায়। একে 'সোয়্যাপ' প্রযুক্তি বলে। এর ফলে ৫টি ভিন্ন
অপারেটরের সিম কার্ড সহজেই ব্যবহার করা সম্ভব।
এতগুলো সিমের তথ্যভিত্তিক ব্যবস্থাপনায় আছেবিশেষ সিম ম্যানেজার। এর
মাধ্যমে সেট ভোক্তারা ভিন্ন ভিন্ন সিমের তথ্য ফোনেই সংগ্রহে রাখতে
পারবেন। ফলে সিম বদলের বাড়তি ঝামেলাও নেই।
'আশা ২০২' ৪টি ভিন্ন এবং আকর্ষণীয় মিশ্র রঙে পাওয়া যাচ্ছে। রঙগুলো হলো
ব্ল্যাক-গ্লোড, সিলভার হোয়াইট, ডার্ক গ্রে এবং রেড। এ মুহূর্তে ভারতে
বাজারে এ মডেলের দাম ৪ হাজার ১৪৯ রুপি (অনির্ধারিত)।
নকিয়ার বহুল আলোচিত ৪০ সিরিজের এটি প্রথম টাচফোন যেখানে বিখ্যাত
ইলেকট্রনিক্স আর্টসের (ইএ) গেম কালেকশন আছে। এটি নকিয়া স্টোরে ৬০ দিনের
প্রোমো অফার হিসেবে ফ্রি উপভোগ করা যাবে। ইএ গেম প্যাকের ৪ হাজার
রুপিমূল্যেও এ গেম গুচ্ছ একেবারেই ফ্রি প্যাকেজেদেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে
টেরিস, নিড ফর স্পিড এবং দ্য রান গেম আছে।
এ ছাড়াও ভারতে নকিয়া 'আশা ২০২' মডেলের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে ভোডাফোন,
এয়ারটেল, এয়ারসেল, রিল্যায়েন্স এবং টাটা ডকোমো। ভক্তরা প্রতিটি সেটের
সঙ্গে পছন্দের যে কোনো একটি অপারেটরের সিম ফ্রি পাবেন। আর প্রতিটি
সিমেরসঙ্গেই মিলবে ৬ মাসের ১০০ এমবি ফ্রি ডাটা উপভোগের বাড়তি সুবিধা।
সোমবার, ৭ মে, ২০১২
Earn and Become .......
বৃহস্পতিবার, ৩ মে, ২০১২
Open for EARN:
src="http://www.fast2earn.com/banners/banner_120x240_966613.jpg"
border="0" alt="Global Promotion Alliance" title="Global Promotion
Alliance" width="120" height="240" /></a><img style="border:0"
src="http://www.fast2earn.com/services/imp.php?a_aid=116313&a_bid=3870
"http://www.fast2earn.com/-116313/3870.htm" target="_top"><img
src="http://www.fast2earn.com/banners/banner_120x240_966613.jpg"
border="0" alt="Global Promotion Alliance" title="Global Promotion
Alliance" width="120" height="240" /></a><img style="border:0"
src="http://www.fast2earn.com/services/imp.php?a_aid=116313&a_bid=3870"
বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের ১০ উপায়
তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে
কারণ, অনলাইনে যেকিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই
নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয়
করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে
কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায়না। এ
তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে
বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ,
১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার
সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো।
"সার্ভে" সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা
করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের
জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার
ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট
হচ্ছে-সার্ভে সেভী।
২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার
এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে।কোন কোন
সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ
লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমিততো
বেশি টাকা পাবে। "শুভং" নামক একটা ওয়েবসাইটআছে যারা তাদের লেখকদের সাথে
শতকরা১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়।
৩।তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থউপার্জন
যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা
আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনার্রা তাদের
প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো
বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্ ওয়েবসাইটের
মাধ্যমেবিক্রিও করতে পারো।
৪।গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার
গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন।
তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু
ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবে
- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ
গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা
তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে।কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স
শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরিরলেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট
বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি।
google .com/adsense
৫।পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার
পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট(শুধুমাত্র স্পনসরড্
সাইটগুলো)ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট
সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা
বলতে কি, এই সাইটগলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা তোমার একেক
ইউনিট এডের পেছনে তোমার ব্যয়ের তুলনায় খুবইকম টাকা দেয়। একটা জনপ্রিয়
পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- বাকস্.টু
৬।ব্যানার এডস্ বা "ব্যানার" জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার
যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগথাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা
তোমার ব্লগে তাদেরবিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধকরবে না। একেই বলে, ব্যানার
এডস্ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি
হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে।
৭।ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন
ঘরে বসেফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা
এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্মিনিস্ট্রেশন বাতদারকির কাজে দক্ষতা
থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে
ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ার ই গড়ে তুলতে পারো।
৮।টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা
বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো
"টুইটার" বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ
কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে, যারা
টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই।
৯।তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে
হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন
ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো
তোমার ব্লগে। পেড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানী বা
ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পন্যবা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার
জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ তাদের নিয়ে বাজারে
আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ওক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয়
পেড্ রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যালস্পার্ক
১০।এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)
এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার
করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক
আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী;
তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি "ক্লিক ব্যাংক"-এর মাধ্যমে
একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারো।
মঙ্গলবার, ১ মে, ২০১২
ধূমপান ছাড়ার ১৩ উপায়
এই ১৩টি উপায় হচ্ছে-
০ প্রথমে সিদ্ধা- নিন কেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য জরুরী। অর্থাৎ কি কারণে ধূমপান ছাড়তে চান। যেমন ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুকিকামাতে।
০ কোন ধরনের থেরাপি বা মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিকনয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়। তাই সিগারেটের বিকল্প থেরাপির কথা চিন্তা করতে হবে। ০ নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
০ নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।